লাইসেন্স ছাড়ায় অবৈধ ভাবে চলছিলো হাসপাতালটি
চুয়াডাঙ্গার সরোজগঞ্জ বাজারে বে- সরকারি প্রাইভেট হাসপাতাল বি আর এম হাসপাতালে রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে
হত চাঁদ মনি (৮) চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা কুতুবপুর ইউনিয়ন আশানন্দপুর গ্রামের হতদরিদ্র আক্তার হোসেনের মেয়ে। ইতি মধ্যে হাসপাতালে পরিচালক হুমায়ুন আহমেদ মৃত্যুর ঘটনাটি স্থানীয় ভাবে মেটানোর জন্য বিভিন্ন মহলে দৌড় ঝাপ শুরু করেছেন।এবিষয়ে মেয়ের খালু মাহাবুব রহমান জানান, গত সোমবার চাঁন মনিকে বি আর এম প্রাইভেট হাসপাতাল ভর্তি করিয়ে তার সকল পরিক্ষা চেক আপ করে সকাল ৯ টার দিকে ডা: খন্দকার গোলাম মোস্তফা কবীর অপারেশন থিয়েটোরে নিয়ে যায় এ্যাপেনডিসাইড অপারেশন করার জন্য । তিনি আরো জানান, সকাল ৯ টার সময় অপারেশন করার জন্য প্রায় ২ ঘন্টা সময় লাগে । তখন আমাদের পরিবারের লোকজন কান্না কাটি শুরু করে, কিছু ক্ষণ পরে রোগীর চিৎকার করে বলে আমার লাগছে মা আমাকে বাচাও তখন ডা: কবীর ধামকি মেরে রোগীকে সাবধান করতে যায়। রোগীর অবস্থা বেগুতি দেখে তড়ি ঘড়ি করে এ্যামবুলেন্স ডাকতে বলে । আমাদের একটাই দাবি ডাক্তার ভূল অপারেশন করে রোগীকে মেরে ফেলেছে ।
এবিষয় হাসপাতালে পরিচালক হুমায়ুন আহমেদ জানান, মেয়েটির ঠান্ডা জনিত সমস্যা ছিল স্যালাইন দেওয়ার পরে রোগীর অবস্থা খারাপ হয়ে যায় তখন আমরা রোগীকে রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পারামর্শ দিই।এই ঘটনায় হাসপাতালটি তালা মেরে পালিয়েছে হাসপাতালে লোকজন। চাঁদ মনির লাশ কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে ময়না তদন্ত শেষে নিজ গ্রামে দাফন র্কায সম্পন্ন করা হয়।